আলোর যুগ প্রতিনিধিঃ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, আমরা কাউকে ছাড় দেব না। যে কোনো মূল্যে অপরাধীদের দমন করবো। তারা যেন অপরাধ করার চিন্তাও না করে সে কাজ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী করছে। জলদস্যুতা আপনাদের জীবনে কখনও শান্তি ফিরিয়ে আনবে না। বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন সমস্ত উপকূলীয় অঞ্চলকে আমরা জলদস্যু-ডাকাত মুক্ত করবো। বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের পতেঙ্গায় র্যাব-৭ এর এলিট হলে জলদস্যু আত্নসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা কাউকে ক্ষমা প্রদর্শন করবো না। যারা এ পেশা ত্যাগ করবেন না তারা কি দুঃসংবাদ লিখে নিয়ে যাবেন সেটা মহান আল্লাহ জানেন। কাউকে ক্ষমা করা হবে না। জন্মলগ্ন থেকে সন্ত্রাস নির্মূল করতে গিয়ে র্যাবের ৩৩ জন সদস্য জীবন দিয়েছেন। হাজার হাজার র্যাব সদস্য আহত হয়েছেন। অনেকের অঙ্গহানিও হয়েছে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম তো আর সেই চট্টগ্রাম নেই। অনেক উন্নয়ন হচ্ছে। টানেল, সেতু সব হয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের সিকিউরিটির জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। ওসব এলাকায় জলদস্যুরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। সুন্দরবনের জলদস্যুদের ভালো অবস্থা দেখে আজ তারা উদ্বুদ্ধ। সাংবাদিকদের সহযোগিতায় এ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর যারা ফিরে আসেন নাই, তাদেরকেও ফিরে আসার আহ্বান জানাই।
২০১৮ সালের ২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনকে জলদস্যু মুক্ত ঘোষণা করেন জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তারা যাতে আর সে কাজে ফিরতে না পারে সেজন্য তাদের আর্থিক অনুদান দেওয়া হচ্ছে। আজ তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। কেউ ব্যবসা করছে বা অন্য কাজ করছে। পাবনাতে ৬০০ ও সিরাজগঞ্জে ৩০০ এর অধিক চরমপন্থী গ্রুপের নেতাকর্মী আত্মসমর্পণ করেছে। তাদেরও সরকার সহযোগিতা করেছে। তবে যাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও খুনের মামলা আছে তাদের কোনোভাবে সহযোগিতা করা হবে না। অন্য মামলাগুলো থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়ার জন্য কাজ করা হবে। বৃহস্পতিবার ১২টি গ্রুপের ৫০ জন ৮০টি অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছে।
র্যাব-৭ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মো.মাহবুব আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফ, পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, র্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো.তোফায়েল ইসলাম, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনা। আত্মসমর্পণকারী জলদস্যুদের মধ্যে বক্তব্য দেন মাহমুদ করিম ও জসীম উদ্দীন।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, আমরা কাউকে ছাড় দেব না। যে কোনো মূল্যে অপরাধীদের দমন করবো। তারা যেন অপরাধ করার চিন্তাও না করে সে কাজ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী করছে। জলদস্যুতা আপনাদের জীবনে কখনও শান্তি ফিরিয়ে আনবে না। বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন সমস্ত উপকূলীয় অঞ্চলকে আমরা জলদস্যু-ডাকাত মুক্ত করবো।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের পতেঙ্গায় র্যাব-৭ এর এলিট হলে জলদস্যু আত্নসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা কাউকে ক্ষমা প্রদর্শন করবো না। যারা এ পেশা ত্যাগ করবেন না তারা কি দুঃসংবাদ লিখে নিয়ে যাবেন সেটা মহান আল্লাহ জানেন। কাউকে ক্ষমা করা হবে না। জন্মলগ্ন থেকে সন্ত্রাস নির্মূল করতে গিয়ে র্যাবের ৩৩ জন সদস্য জীবন দিয়েছেন। হাজার হাজার র্যাব সদস্য আহত হয়েছেন। অনেকের অঙ্গহানিও হয়েছে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম তো আর সেই চট্টগ্রাম নেই। অনেক উন্নয়ন হচ্ছে। টানেল, সেতু সব হয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের সিকিউরিটির জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। ওসব এলাকায় জলদস্যুরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। সুন্দরবনের জলদস্যুদের ভালো অবস্থা দেখে আজ তারা উদ্বুদ্ধ। সাংবাদিকদের সহযোগিতায় এ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর যারা ফিরে আসেন নাই, তাদেরকেও ফিরে আসার আহ্বান জানাই।
২০১৮ সালের ২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী সুন্দরবনকে জলদস্যু মুক্ত ঘোষণা করেন জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তারা যাতে আর সে কাজে ফিরতে না পারে সেজন্য তাদের আর্থিক অনুদান দেওয়া হচ্ছে। আজ তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে। কেউ ব্যবসা করছে বা অন্য কাজ করছে। পাবনাতে ৬০০ ও সিরাজগঞ্জে ৩০০ এর অধিক চরমপন্থী গ্রুপের নেতাকর্মী আত্মসমর্পণ করেছে। তাদেরও সরকার সহযোগিতা করেছে। তবে যাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও খুনের মামলা আছে তাদের কোনোভাবে সহযোগিতা করা হবে না। অন্য মামলাগুলো থেকে তাদের অব্যাহতি দেওয়ার জন্য কাজ করা হবে। বৃহস্পতিবার ১২টি গ্রুপের ৫০ জন ৮০টি অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছে।
র্যাব-৭ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মো.মাহবুব আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফ, পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, র্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো.তোফায়েল ইসলাম, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নুরে আলম মিনা। আত্মসমর্পণকারী জলদস্যুদের মধ্যে বক্তব্য দেন মাহমুদ করিম ও জসীম উদ্দীন।