জাভেদ মোস্তফা, 🇧🇩
ঢাকার ধামরাইয়ের কুল্লা ইউনিয়নে ১৫টি দূর্গা মন্দিরসহ পৌরসভা ও ইউনিয়নে শান্তিপূর্ণ ভাবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দূর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হলো। শারদীয় দুর্গাপূজায় পূজা মন্ডপে কেউ নাশকতার চেষ্টা করলে প্রশাসন কঠোর হাতে দমন করবে বলে হুঁশিয়ারি করেন এবং ইউনিয়নের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে বলে জানান কুল্লা ইউনয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও সরকারী কর্মকর্তা জোহরা খাতুন।
তিনি আজ বৃহস্পতিবার সকাল ঢাকার ধামরাইয়ের কুল্লা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে স্থাপিত পূজামন্ডপ পরিদর্শন ও ইউনিয়নের তহবিল থেকে শুভেচ্ছা অর্থ সহায়তা প্রদান কালে এ কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন,এখানে অত্যন্ত সুন্দর ও চমৎকার পরিবেশে সম্প্রীতির মেলবন্ধনে দূর্গাপূজা উদযাপন হচ্ছে। সুযোগ্য ও দক্ষ ধামরাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মামনুন হাসান অনীক বলেন,অন্তবর্তীকালীন সরকার ও উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্বাবধানে পূজামন্ডপের নিরাপত্তায় পুলিশ , র্যাব, গ্রাম পুলিশ,আনসার, সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনী কয়েক স্তরে কাজ করছেন। স্বর্গলোক থেকে কন্যারূপে দেবী দুর্গা বাপের বাড়ি বেড়াতে মর্ত্যলোকে এসেছেন। এবার দেবী দুর্গা এসেছেন গজে (হাতি) করে এবং বিদায় নিচ্ছেন দোলায় (পালকি) করে। বিসর্জন হচ্ছে আজ বৃহস্পতিবার।
বিভিন্ন পূজা মন্ডব পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন,প্রশাসনিক কর্মকর্তা মীর আব্দুল বারেক,সিনিয়র সাংবাদিক শেখ বাশার,ইউপি সদস্য মহিলা রোজিনা আক্তার,মরিয়ম আক্তার,রৌশনারা আক্তার, ইউপি সদস্য পুরুষ মো: শহিদুল ইসলাম,মোঃ বোরহান উদ্দিন,মোঃ মহিউদ্দিন, মোঃ মহর আলী, পলান আলী, রাজা রাম চন্দ্র সরকার ,উজ্জল মিয়া, কবি,সাংবাদিক ও লেখক সামসুল আলম,উত্তর কেলিয়ার সমাজ সেবক শহিদুল ইসলাম ও পূজা মন্ডবের সভাপতি-সাধারন সম্পাদকসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ ।
দেবী কাছে ভক্ততা প্রার্থনা করেছেন জীবন থেকে দুর হোক অন্ধকার,প্রতিষ্ঠিত হোক সত্য ও ন্যায়। হানি হানি বন্ধ হয়ে সব ধর্মের মানুষ মিলে মিশে থাকুক প্রিয় এই জন্ম ভুমি বাংলাদেশে। শেষ মহূর্তে সারাদেশের ন্যায় এখানেরও দেবীকে বিদায় জানাবে ভক্তরা তাই মন্ডবে মন্ডবে বিষাদের সুর বইছে